1. khan261278@gmail.com : Oitijjho Bangla : Oitijjho Bangla
  2. oitijjhobangla24@gmail.com : Editor Panel : Editor Panel
  3. jmitsolution24@gmail.com : support :
মঙ্গলবার, ১২ অগাস্ট ২০২৫, ০৩:২৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কাশিয়ানীর সুন্দরী মাদকসহ বোয়ালমারীতে আটক বোয়ালমারীতে সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে সাপ্তাহিক চন্দনা পত্রিকার পাঠক মেলার মানববন্ধন সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে বোয়ালমারী প্রেসক্লাবের মানববন্ধন বোয়ালমারীতে দুইপক্ষের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে আহত ২০ সানোয়ার মেম্বারের কান্ড বোয়ালমারীতে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালী গণঅভ্যুত্থানে অর্জিত বিজয়কে সমুন্নত রাখতে হবে- ভিপি সামসুদ্দিন মিয়া ঝুনু আল আলী অটো ভাটায় মাটি চোরদের হামলায় ম্যানেজার মারাত্মক আহত রাইসা মনির কবরে বিমান বাহিনীর শ্রদ্ধা নিবেদন বোয়ালমারীতে পানিতে ডুবে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

বোয়ালমারীর আল হাসান মহিলা মাদ্রার্সার সুপারের বিরুদ্ধে সনদ বাণিজ্যের অভিযোগ

  • প্রকাশিত : সোমবার, ১৮ জুলাই, ২০২২
  • ২৪৪ জন পঠিত

বোয়ালমারী প্রতিনিধি: ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে একটি দাখিল মাদ্রাসার সুপারের বিরুদ্ধে সনদ বাবদ টাকা দাবি এবং জনৈক অভিভাবকের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণের অভিযোগ পাওয়া গেছে।

এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ভুক্তভোগী অভিভাবক উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) বরাবরে আবেদন করেছেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, বোয়ালমারী পৌরসভার আধারকোঠায় অবস্থিত আল হাসান মহিলা দাখিল মাদ্রাসা থেকে আসমা নামে একজন শিক্ষার্থী ২০১৯ সালে জেডিসি পাস করে। রবিবার (১৭ জুলাই) ওই শিক্ষার্থীর বাবা বোয়ালমারী পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো. সাখাওয়াত শেখ মেয়ের জেডিসি সনদ আনতে মাদ্রাসায় যান।

এ সময় ওই মাদ্রাসার সুপার এম. এ. কুদ্দুস তার নিকট সনদ বাবদ এক হাজার টাকা দাবি করেন। এক পর্যায়ে সুপার অভিভাবকের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণও করেন। পরে অভিভাবক মো. সাখাওয়াত শেখ এ ঘটনায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবরে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আবেদন করেছেন। ওই ছাত্রীর বড় বোন রাবেয়া এই প্রতিনিধিকে বলেন, বাবার সাথে আমি ওই মাদ্রাসায় গিয়েছিলাম। সনদ চাইলে তিনি সনদ বাবদ এক হাজার টাকা চান। আমরা পাঁচশ টাকা পর্যন্ত দিতে চাই। কিন্তু তিনি রাগ করে আমাদের সাথে বাজে ব্যবহার করেন। এক পর্যায়ে সনদ আলমারির মধ্যে আটকে রাখেন। রাবেয়া আরো বলেন, ওই অধ্যক্ষের জন্য আমার আরেক বোনেরও শিক্ষা জীবনের ক্ষতি হয়েছে। এক পর্যায়ে রেগে অধ্যক্ষ বলেন, টাকা নাইতো সনদ নাই। সুপার এম. এ. কুদ্দুস বলেন, সনদ বাবদ আমি কোন টাকা চাইনি। ওই অভিভাবককে বলেছি যার সনদ তাকে নিয়ে যেতে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. রেজাউল করিম এ ব্যাপারে বলেন, লিখিত অভিযোগ এখনো হাতে পাইনি। হয়তো অফিসে জমা দিয়েছে। অভিযোগ হাতে পেলেই উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দেয়া হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2025
Development by : JM IT SOLUTION
error: Content is protected !!