1. khan261278@gmail.com : Oitijjho Bangla : Oitijjho Bangla
  2. oitijjhobangla24@gmail.com : Editor Panel : Editor Panel
  3. jmitsolution24@gmail.com : support :
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫, ০৯:৩০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বোয়ালমারীতে উৎসবমুখর পরিবেশে রথযাত্রা উৎসব অনুষ্ঠিত এক মৎস্যজীবীর বৈঠার আঘাতে মধুমতি নদীতে নিখোঁজ অপর মৎস্যজীবী বোয়ালমারীতে যৌথ বাহিনীর অভিযানে গাঁজা-ইয়াবাসহ আটক ৩ বোয়ালমারীতে সাবেক মেম্বারের বাড়িতে ডাকাতি, স্বর্ণালঙ্কার-টাকা লুট বোয়ালমারীতে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে গিয়ে মারামারি, আহত ৬ বোয়ালমারীতে পাটজাত পণ্য তৈরি ও হাতপাখা বাজারজাত করণ প্রশিক্ষণের উদ্বোধন বোয়ালমারীতে শেখ রাসেল শিশু পার্ক উদ্বোধন বোয়ালমারীতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে যুবলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিক উদযাপন দুর্গাপূজা উপলক্ষে বোয়ালমারী পুলিশের মতবিনিময় সভা ভাতা নয় পিতার মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি চান এক গণমাধ্যমকর্মী

বোয়ালমারীর আল হাসান মহিলা মাদ্রার্সার সুপারের বিরুদ্ধে সনদ বাণিজ্যের অভিযোগ

  • প্রকাশিত : সোমবার, ১৮ জুলাই, ২০২২
  • ২৩৪ জন পঠিত

বোয়ালমারী প্রতিনিধি: ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে একটি দাখিল মাদ্রাসার সুপারের বিরুদ্ধে সনদ বাবদ টাকা দাবি এবং জনৈক অভিভাবকের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণের অভিযোগ পাওয়া গেছে।

এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ভুক্তভোগী অভিভাবক উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) বরাবরে আবেদন করেছেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, বোয়ালমারী পৌরসভার আধারকোঠায় অবস্থিত আল হাসান মহিলা দাখিল মাদ্রাসা থেকে আসমা নামে একজন শিক্ষার্থী ২০১৯ সালে জেডিসি পাস করে। রবিবার (১৭ জুলাই) ওই শিক্ষার্থীর বাবা বোয়ালমারী পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো. সাখাওয়াত শেখ মেয়ের জেডিসি সনদ আনতে মাদ্রাসায় যান।

এ সময় ওই মাদ্রাসার সুপার এম. এ. কুদ্দুস তার নিকট সনদ বাবদ এক হাজার টাকা দাবি করেন। এক পর্যায়ে সুপার অভিভাবকের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণও করেন। পরে অভিভাবক মো. সাখাওয়াত শেখ এ ঘটনায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবরে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আবেদন করেছেন। ওই ছাত্রীর বড় বোন রাবেয়া এই প্রতিনিধিকে বলেন, বাবার সাথে আমি ওই মাদ্রাসায় গিয়েছিলাম। সনদ চাইলে তিনি সনদ বাবদ এক হাজার টাকা চান। আমরা পাঁচশ টাকা পর্যন্ত দিতে চাই। কিন্তু তিনি রাগ করে আমাদের সাথে বাজে ব্যবহার করেন। এক পর্যায়ে সনদ আলমারির মধ্যে আটকে রাখেন। রাবেয়া আরো বলেন, ওই অধ্যক্ষের জন্য আমার আরেক বোনেরও শিক্ষা জীবনের ক্ষতি হয়েছে। এক পর্যায়ে রেগে অধ্যক্ষ বলেন, টাকা নাইতো সনদ নাই। সুপার এম. এ. কুদ্দুস বলেন, সনদ বাবদ আমি কোন টাকা চাইনি। ওই অভিভাবককে বলেছি যার সনদ তাকে নিয়ে যেতে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. রেজাউল করিম এ ব্যাপারে বলেন, লিখিত অভিযোগ এখনো হাতে পাইনি। হয়তো অফিসে জমা দিয়েছে। অভিযোগ হাতে পেলেই উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দেয়া হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2025
Development by : JM IT SOLUTION
error: Content is protected !!