1. khan261278@gmail.com : Oitijjho Bangla : Oitijjho Bangla
  2. oitijjhobangla24@gmail.com : Editor Panel : Editor Panel
  3. jmitsolution24@gmail.com : support :
মঙ্গলবার, ১২ অগাস্ট ২০২৫, ১২:০৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কাশিয়ানীর সুন্দরী মাদকসহ বোয়ালমারীতে আটক বোয়ালমারীতে সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে সাপ্তাহিক চন্দনা পত্রিকার পাঠক মেলার মানববন্ধন সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে বোয়ালমারী প্রেসক্লাবের মানববন্ধন বোয়ালমারীতে দুইপক্ষের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে আহত ২০ সানোয়ার মেম্বারের কান্ড বোয়ালমারীতে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালী গণঅভ্যুত্থানে অর্জিত বিজয়কে সমুন্নত রাখতে হবে- ভিপি সামসুদ্দিন মিয়া ঝুনু আল আলী অটো ভাটায় মাটি চোরদের হামলায় ম্যানেজার মারাত্মক আহত রাইসা মনির কবরে বিমান বাহিনীর শ্রদ্ধা নিবেদন বোয়ালমারীতে পানিতে ডুবে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ ৩০ বছর: আপিল বিভাগ

  • প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ১ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ৫৫৬ জন পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক: যাবজ্জীবন মানে ৩০ বছরের সাজা। এ বিষয়ে চূড়ান্ত রায় দিয়েছেন আপিল বিভাগ। তবে প্রেক্ষাপট বিবেচনায় আদালত চাইলে আমৃত্যু সাজা দিতে পারবেন। মঙ্গলবার (১লা ডিসেম্বর) আপিল বিভাগে এ রায়ের ব্যাখ্যা জানান অ্যাটর্নি জেনারেল।

আপিল বিভাগের রায়ে বলা হয়, যদি কোনো আদালত রায় ঘোষণার সময় যাবজ্জীবন মানে আমৃত্যু উল্লেখ করে দেন তা হলে আসামিরা সেই সুবিধা পাবেন না। তবে যে সকল রায়ে যাবজ্জীবন মানে আমৃত্যু উল্লেখ করেননি তাদের জেলকোট অনুযায়ী বিভিন্ন মেয়াদ পূর্ণ হলে তাকে ৩০ বছর পর সাজা খাটা ব্যক্তি মুক্তি পাবে।

রায়ে আদালত আরো বলেন, প্রাথমিকভাবে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বলতে বুঝায়, দণ্ডিত ব্যক্তির স্বাভাবিক মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত পুরো সময় কারাবাস। যদি দণ্ডবিধির ৪৫ ও ৫৩ ধারার সঙ্গে ৫৫ ও ৫৭ ধারা এবং ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৫-এ একসঙ্গে পড়া হলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বলতে ৩০ বছর কারাদণ্ড বোঝায়। তবে যদি কোনও আদালত, ট্রাইব্যুনাল এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অমৃত্যু কারাদণ্ড দেন তাহলে ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৫-এ এর বিধানটি (৩০ বছরের কারাদণ্ড) এ ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না।

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ নিয়ে কারা কর্তৃপক্ষ ও সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা বিভ্রান্তিতে ছিলেন। যাবজ্জীবন কারাদণ্ড অর্থ আমৃত্যু কারাদণ্ড, নাকি ৩০ বছর কারাদণ্ড হবে, নাকি অন্য কোনো সিদ্ধান্ত আসবে, তা জানা গেল এ রায়ের মধ্য দিয়ে। এই রায়ের মধ্য দিয়ে বিভ্রান্তির অবসান ঘটলো মনে করেন আইনজীবীরা।

গত বছর ১১ই জুলাই প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চে শুনানি শেষে রিভিউ আবেদনটির রায় (সিএভি) অপেক্ষমাণ রাখেন। তার আগে রিভিউ শুনানিতে সর্বোচ্চ আদালত পাঁচ অ্যামিকাস কিউরির বক্তব্য শোনেন। তারা হলেন আইনজীবী রোকন উদ্দিন মাহমুদ, এএফ হাসান আরিফ, আবদুর রেজাক খান, মুনসুরুল হক চৌধুরী ও এএম আমিন উদ্দিন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2025
Development by : JM IT SOLUTION
error: Content is protected !!