1. khan261278@gmail.com : Oitijjho Bangla : Oitijjho Bangla
  2. oitijjhobangla24@gmail.com : Editor Panel : Editor Panel
  3. jmitsolution24@gmail.com : support :
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫, ০২:৫০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বোয়ালমারীতে উৎসবমুখর পরিবেশে রথযাত্রা উৎসব অনুষ্ঠিত এক মৎস্যজীবীর বৈঠার আঘাতে মধুমতি নদীতে নিখোঁজ অপর মৎস্যজীবী বোয়ালমারীতে যৌথ বাহিনীর অভিযানে গাঁজা-ইয়াবাসহ আটক ৩ বোয়ালমারীতে সাবেক মেম্বারের বাড়িতে ডাকাতি, স্বর্ণালঙ্কার-টাকা লুট বোয়ালমারীতে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে গিয়ে মারামারি, আহত ৬ বোয়ালমারীতে পাটজাত পণ্য তৈরি ও হাতপাখা বাজারজাত করণ প্রশিক্ষণের উদ্বোধন বোয়ালমারীতে শেখ রাসেল শিশু পার্ক উদ্বোধন বোয়ালমারীতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে যুবলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিক উদযাপন দুর্গাপূজা উপলক্ষে বোয়ালমারী পুলিশের মতবিনিময় সভা ভাতা নয় পিতার মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি চান এক গণমাধ্যমকর্মী

গাইবান্ধায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ধসে বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত

  • প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ৪২৫ জন পঠিত

গাইবান্ধা প্রতিনিধি : গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার করতোয়া নদীর পানির চাপে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধে ধসে গেছে। এর ফলে বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। গ্রামের পর গ্রামে পানি ঢুকে পড়ায় এসব এলাকার ঘরবাড়ি, ধান, পুকুর, বীজতলা, শাক-সবজি, পানের বরজ ও আখ ক্ষেত পানির নিচে তলিয়ে গেছে।

সোমবার দিবাগত রাত সাড়ে ১০টার দিকে টোংড়ারদহ এলাকায় করতোয়া বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধটির প্রায় ৩০ মিটার অংশ ধসে যায়।

কিশোরগাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম জানান, কয়েকদিনের টানা বৃষ্টিতে করতোয়া নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। সোমবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে পানির তীব্র স্রোতের কারণে টোংড়ারদহ এলাকায় বাঁধটির প্রায় ৩০ মিটার অংশ ভেঙে যায়। এতে কিশোরগাড়ী, বড়শিমুলতলা, কাশিয়াবাড়ি, চকবালাসহ বেশ কয়েকটি গ্রামে পানি ঢুকে যায়।

আমিনুল ইসলাম আরও বলেন, বাঁধের ধসে যাওয়া অংশ স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় রক্ষার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে বাঁধ রক্ষা করা সম্ভব না হলে ইউনিয়নের অনেক গ্রাম পানিতে তলিয়ে যাবে।

স্থানীয় অনেকে জানান, রাতে নদীর পানির চাপে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধে ভাঙন দেখা দেয়। স্থানীয় লোকজন ভাঙন ঠেকাতে নানা চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। পরে বাঁধের ৩০ মিটার অংশ ভেঙে যায়।

গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোখলেছুর রহমান জানান, সোমবার করতোয়া নদীর পানি বিপৎসীমার ৬২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এছাড়া তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র, যমুনা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই করছে।

এদিকে ব্রহ্মপত্র-যমুনা ও ঘাঘট নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। এতে সদর উপজেলা, সুন্দরগঞ্জ, ফুলছড়ি ও সাঘাটা উপজেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির খুব একটা উন্নতি হয়নি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2025
Development by : JM IT SOLUTION
error: Content is protected !!