1. khan261278@gmail.com : Oitijjho Bangla : Oitijjho Bangla
  2. oitijjhobangla24@gmail.com : Editor Panel : Editor Panel
  3. jmitsolution24@gmail.com : support :
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫, ০১:৫২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বোয়ালমারীতে উৎসবমুখর পরিবেশে রথযাত্রা উৎসব অনুষ্ঠিত এক মৎস্যজীবীর বৈঠার আঘাতে মধুমতি নদীতে নিখোঁজ অপর মৎস্যজীবী বোয়ালমারীতে যৌথ বাহিনীর অভিযানে গাঁজা-ইয়াবাসহ আটক ৩ বোয়ালমারীতে সাবেক মেম্বারের বাড়িতে ডাকাতি, স্বর্ণালঙ্কার-টাকা লুট বোয়ালমারীতে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে গিয়ে মারামারি, আহত ৬ বোয়ালমারীতে পাটজাত পণ্য তৈরি ও হাতপাখা বাজারজাত করণ প্রশিক্ষণের উদ্বোধন বোয়ালমারীতে শেখ রাসেল শিশু পার্ক উদ্বোধন বোয়ালমারীতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে যুবলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিক উদযাপন দুর্গাপূজা উপলক্ষে বোয়ালমারী পুলিশের মতবিনিময় সভা ভাতা নয় পিতার মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি চান এক গণমাধ্যমকর্মী

অবশেষে দখল মুক্ত হলো বোয়ালমারীর কুঠিরখাল

  • প্রকাশিত : বুধবার, ২৬ আগস্ট, ২০২০
  • ৪৪৪ জন পঠিত
বোয়ালমারী (ফরিদপুর) প্রতিনিধিঃ ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার চতুল ইউনিয়নের প্রভাবশালীদের দখলে থাকা কুঠিবাড়ি সরকারি খালটি উন্মুক্ত করলো প্রশাসন।
স্থানীয় কয়েকজন ব্যক্তির লিখিত অভিযোগ পত্রের মাধ্যমে জানাযায়, উপজেলার ৬নং চতুল ইউনিয়নের ১নং খতিয়ানভূক্ত ১০১৯৮ নং দাগে ১ একর ৮ শতাংশ জায়গা জুড়ে কুঠিবাড়ি খাল রয়েছে।
গত কয়েক বছর ধরে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শরীফুজ্জামান লিটু শরীফ তার মৌখিত নিদের্শে তার পছন্দের ব্যক্তিদের ইজারা দেয়। যা সরকারি বিধির পরিপন্থি। খালটি প্রভাবশালীদের হাত থেকে দখল মুক্ত করতে স্থানীয় প্রশাসনের কাছে আবদেন জানান তারা।
এ বিষয়ে ফরিদপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ( রাজস্ব) মোহাম্মদ আসলাম মোল্লা জানান, ২০ একরের বেশি সরকারি জলাধার হলে সেটি জেলা প্রশাসন ব্যবহারের অনুমোদন দেয়, কিন্তু এর কম হলে স্থানীয় নির্বাহী অফিসার উপজেলা পরিষদের সঙ্গে সমন্বয় করে ইজারার অনুমোদন দেবে। তবে কোন ইউপি চেয়ারম্যান অনুমোদন দিতে পারে না।
চতুল ইউনিয়নের ভূমি কর্মকর্তা রাসেল খান জানান, অভিযোগের প্রেক্ষিতে তদন্তে দেখা যায়, কুঠিবাড়ি খালটির ১ একর ৮ শতাংশ জায়গা সরকারি। যা চতুল ও শেখর ইউনিয়নের মৌজায় পড়েছে।
কুঠিবাড়ি খালটি দখলে থাকা জাসদ ফকির জানান, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের নির্দেশে আমরা গত কয়েক বছর খালটি ব্যবহার করছি। তিনি বলেন, খাল ব্যবহারের জন্য বছরের যে অর্থ প্রদান করি তা স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান উন্নয়নে ব্যয় করা হয়।
এ বিষয়ে চতুল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শরীফুজ্জামান লিটু শরীফ জানান, ওই খালটি আমার পূর্বের চেয়ারম্যানরা যে ভাবে ব্যবহারের অনুমোদন দিতো আমি সে ভাবেই দিয়েছি।
তিনি বলেন, খাল থেকে যে অর্থ আদায় হয় সেটি ওই এলাকার ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে উন্নয়ন কাজে ব্যবহার হয়। আমি বা আমার পরিষদ সেখান থেকে কোনে সুবিধা নেয়নি।
বোয়ালমারীর নির্বাহী কর্মকর্তা ঝোটন চন্দ এ বিষয়ে বলেন, সরকারি খাল দখল নিয়ে জটিলতা সৃষ্টি হলে আমি উভয় পক্ষকে ডেকে নির্দেশনা দিয়েছি কেউ সেখানে যাবে না।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2025
Development by : JM IT SOLUTION
error: Content is protected !!