টাইমস বাংলা ডেস্ক -হরিয়ানার ফরিদাবাদে অমৃতা হাসপাতাল উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এটি ভারতের বৃহত্তম বেসরকারি হাসপাতাল বলে দাবি করা হচ্ছে। মোট ২,৬০০টি শয্যাবিশিষ্ট সুপার-স্পেশালিটি হাসপাতাল এটি। এই হাসপাতালে অত্যাধুনিক স্বাস্থ্য পরিষেবা মিলবে বলে জানা গিয়েছে।
এর পর, প্রধানমন্ত্রী নিউ চণ্ডীগড়ের মুল্লানপুরে ‘হোমি ভাভা ক্যান্সার হাসপাতাল ও গবেষণা কেন্দ্র’ উদ্বোধন করতে মোহালিতে যান।
এটি একটি ২,৬০০ শয্যার বেসরকারি হাসপাতাল। এতে একটি সম্পূর্ণ-স্বয়ংক্রিয় অত্যাধুনিক পরীক্ষাগার রয়েছে। অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে সজ্জিত। এটি জাতীয় রাজধানী অঞ্চলের (এনসিআর) স্বাস্থ্য পরিকাঠামোকে এক ধাক্কায় অনেকটা বাড়িয়ে দেবে।
অত্যাধুনিক এই হাসপাতালটি ১৩০ একর ক্যাম্পাস জুড়ে বিস্তৃত। হাসপাতালের সঙ্গে একটি সাত তলা ভবনের গবেষণার অংশও রয়েছে। মাতা অমৃতানন্দময়ী মঠের পৃষ্ঠপোষকতায় প্রায় ৬ বছর ধরে এটি নির্মিত হয়েছে।
সুপার-স্পেশালিটি হাসপাতালটি প্রাথমিকভাবে ৫০০ শয্যা নিয়ে চালু হয়েছে। আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে পর্যায়ক্রমে সম্পূর্ণরূপে চালু হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
একবার সম্পূর্ণরূপে চালু হলে, ৮১টি স্পেশালিটি-সহ হাসপাতালটকে দিল্লি-এনসিআর এবং দেশের বৃহত্তম বেসরকারি হাসপাতাল হিসাবে মান্যতা পাবে।
একবার সম্পূর্ণরূপে চালু হলে, ৮১টি স্পেশালিটি-সহ হাসপাতালটকে দিল্লি-এনসিআর এবং দেশের বৃহত্তম বেসরকারি হাসপাতাল হিসাবে মান্যতা পাবে।
হাসপাতাল ভবন প্রায় ৩৬ লক্ষ বর্গফুট বিল্ট আপ এলাকায় বিস্তৃত। একটি ১৪ তলা টাওয়ার হাউজিং আছে। তাতে মূল চিকিৎসা হবে। তার ছাদে একটি হেলিপ্যাডও রয়েছে।
দিল্লি-মথুরা রোডের কাছে ফরিদাবাদের সেক্টর ৮৮-এ নতুন মেগা হাসপাতালের একটি বিল্ট-আপ এলাকা রয়েছে। সেটি প্রায় এক কোটি বর্গফুটের। ক্যাম্পাসে একটি মেডিকেল কলেজও থাকবে।
ক্যাম্পাসে একটি আলাদা করে সাত তলার গবেষণা কেন্দ্র থাকবে।
ক্যান্সার হাসপাতালে ৩০০ শয্যার ধারণ ক্ষমতা। সার্জারি, রেডিওথেরাপি এবং মেডিকেল অনকোলজি – কেমোথেরাপি, ইমিউনোথেরাপি এবং অস্থি মজ্জা প্রতিস্থাপনের মতো চিকিত্সা পদ্ধতি ব্যবহার করে সমস্ত ধরণের ক্যান্সারের চিকিত্সার জন্য আধুনিক সুবিধা মিলবে।