অনিশা মান্না , টাইমস বাংলা ডেস্ক – নিম্নচাপ কিছুটা কমার ফলে কমেছে বৃষ্টির পরিমাণও তিস্তায় বন্যা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে। গত ২৪ঘণ্টায় বৃষ্টি হয়েছে মাত্র ১৩মিলিমিটার অনেকটাই স্বস্তি এনেছে তিস্তার ধারে বসবাসকারী পরিবারগুলির। জল কমলে বাড়ি ফিরতে শুরু করবে ত্রাণ শিবিরে আশ্রয় নেওয়া অসহায় মানুষগুলি। ধীরে ধীরে স্বাভাবিক ছন্দে ফিরছে দক্ষিণ সুকান্তনগর সারদাপল্লী। বৃষ্টি কিছুটা কমলেও দার্জিলিংয়ের ১০ নম্বর জাতীয় সড়কে
এখনো পর্যন্ত স্বাভাবিক নয় যানচলাচল। ৯ মাইল রাস্তা এখনো পর্যন্ত খোলা রয়েছে। বাকি রয়েছে এখনো অনেকটা রাস্তা, যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ চললেও সারানো যাচ্ছে না সম্পূর্ণ ধস মাটিকে। তার ফলে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন পর্যটকেরা। গাড়িতে বসেই সময় কাটাতে হচ্ছে তাদের। কারো কারো হোটেলে পৌঁছাতে সময় লেগে যাচ্ছে বাড়তি চার থেকে পাঁচ ঘন্টা ,শিলিগুড়ি দিয়ে পৌঁছাতে হচ্ছে তাদের যা অত্যন্ত ঘুরপথ। বুধবার আবহাওয়া উন্নতি হয়েছে, তবুও দক্ষিণবঙ্গের আকাশ এখনো পর্যন্ত মেঘলা। জেলাগুলিতে রয়েছে হালকা ও মাঝারি বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা । তবে কলকাতায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা পুরোপুরি মিটে গেছে। কাল থেকে মেঘ বিহীন আকাশ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে । উপকূল অঞ্চল গুলিকে বৃষ্টির সম্ভাবনা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত থাকবে। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা কমতে পারে ৩২ ডিগ্রির আশেপাশে এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পৌঁছাবে ২৮ ডিগ্রির কাছাকাছি। গত ২৪ ঘন্টায় শহরের ৩.৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। আপেক্ষিক আদ্রতা সর্বোচ্চ পরিমাণ ৯৮ শতাংশ সর্বনিম্ন আপেক্ষিক আদ্রতা ৮৯ শতাংশ অতিরিক্ত আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি বজায় থাকবে। কালিপুজোর সময় থেকে পুরোপুরি শীত না পড়লেও শীত শীত এবং কুয়াশা আবৃত্ত আকাশ দেখতে পাবে কলকাতাসহ দক্ষিণবঙ্গের বাসিন্দারা।
Thanks for the good article, I hope you continue to work as well.Спаситель на продажу